1. admin@dailybanglarbarta.com : admin : Nasir Uddin
  2. abdullahserdar245@gmail.com : Md.Abdullah Al Limon : Md.Abdullah Al Limon
       
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০২:২০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
Welcome To Our Website...
ব্রেকিং নিউজঃ
গৌরনদীর রহমানিয়া মাদরাসার ছাত্রদের ছবক প্রদান গৌরনদীতে ইউপি সদস্যকে পিটিয়ে আহত করেছে চাঁদাবাজরা স্ত্রীর দাবি প্রতিষ্ঠায় গৌরনদীর প্রবাস ফেরত যুবকের বাড়িতে তরুনীর অনশন বরিশালে এ বছর প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত লুকোচুরি খেলছে স্বাস্থ্য বিভাগ চাঁদাবাজির প্রতিবাদে গৌরনদীর টরকী বন্দরের দোকান বন্দ করে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ নিজেকে “মাননীয় মেয়র” ঘোষণা করে নগর ভবনে সভা করলেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন বরিশালের আগৈলঝাড়ায় স্ত্রীকে ঘুমের ঔষধ দিয়ে শালীকে ধর্ষণের চেষ্টা ছাত্রলীগ নেতাকে বিএনপির সক্রিয় কর্মী হিসেবে প্রত্যয়ণপত্র দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কি হতে পারে এনসিপির প্রতীক নির্বাচনে রেফারির ভূমিকায় থাকবে ইসি

গোপালগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত- ১, আহত- ১

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

 

মোঃ শিহাব উদ্দিন, গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ডুমরারসুর মোড়ে ঘটে গেল এক হৃদয়বিদারক সড়ক দুর্ঘটনা। শনিবার (১৮ মে ২০২৫) রাত আনুমানিক ১০টায় একটি ট্রাক ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে সেনা সদস্য মোঃ আব্দুর রহিম গুরুতর আহত হন এবং তার সঙ্গে থাকা বন্ধু সাকিম সরদার ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, সৈনিক আব্দুর রহিম গত ১৭ মে দুই মাসের বাৎসরিক ছুটিতে বাড়িতে আসেন। পরদিন সন্ধ্যায়, অর্থাৎ ১৮ মে, তিনি বন্ধুসহ মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হন এবং গোপালগঞ্জ শহর থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন। ডুমরারসুর মোড়ে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি দ্রুতগামী ট্রাকের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে।

স্থানীয়রা দ্রুত আহত সৈনিক আব্দুর রহিমকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন এবং তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।

দুর্ঘটনায় নিহত সাকিম সরদার (পিতা: হান্নান সরদার) ও আহত সৈনিক আব্দুর রহিম (পিতা: মো: খায়রুল আলম)—দুজনেই সদর উপজেলার খানার পাড় গ্রামের বাসিন্দা। তারা দীর্ঘদিনের বন্ধু ছিলেন।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, দুর্ঘটনার সময় তাদের কারো মাথায় হেলমেট ছিল না, যা এমন প্রাণঘাতী পরিণতির অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ট্রাফিক সচেতনতার অভাব এবং হেলমেট না পরার প্রবণতা দেশের বহু তরুণ প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে প্রতিনিয়ত।

পুলিশ দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং সংশ্লিষ্ট ট্রাকের খোঁজে মাঠে নেমেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা এই মোড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।

এ ধরনের দুর্ঘটনা আমাদের আবারও স্মরণ করিয়ে দেয়—সড়কে নিরাপত্তা মানেই জীবন বাঁচানো। হেলমেট ব্যবহার, গতি নিয়ন্ত্রণ এবং ট্রাফিক নিয়ম মানার বিকল্প নেই।

শেয়ার করুন

আরো খবর দেখুন
স্বত্ব © বাংলার বার্তা
ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।