1. admin@dailybanglarbarta.com : admin : Nasir Uddin
  2. abdullahserdar245@gmail.com : Md.Abdullah Al Limon : Md.Abdullah Al Limon
       
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৭:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
Welcome To Our Website...
ব্রেকিং নিউজঃ
বিপ্লবী গার্ডের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছেন খামেনি গৌরনদীর রহমানিয়া মাদরাসার ছাত্রদের ছবক প্রদান গৌরনদীতে ইউপি সদস্যকে পিটিয়ে আহত করেছে চাঁদাবাজরা স্ত্রীর দাবি প্রতিষ্ঠায় গৌরনদীর প্রবাস ফেরত যুবকের বাড়িতে তরুনীর অনশন বরিশালে এ বছর প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত লুকোচুরি খেলছে স্বাস্থ্য বিভাগ চাঁদাবাজির প্রতিবাদে গৌরনদীর টরকী বন্দরের দোকান বন্দ করে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ নিজেকে “মাননীয় মেয়র” ঘোষণা করে নগর ভবনে সভা করলেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন বরিশালের আগৈলঝাড়ায় স্ত্রীকে ঘুমের ঔষধ দিয়ে শালীকে ধর্ষণের চেষ্টা ছাত্রলীগ নেতাকে বিএনপির সক্রিয় কর্মী হিসেবে প্রত্যয়ণপত্র দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কি হতে পারে এনসিপির প্রতীক

সুন্দরবনে পরিবারের সঙ্গ: কাইয়ুম রাজের আনন্দঘন ভ্রমণ

  • আপডেটের সময় : শনিবার, ৫ এপ্রিল, ২০২৫

আমি এবিএম কাইয়ুম রাজ। এবারের ঈদে আমি নানুবাড়ি গিয়েছিলাম। ঈদের আনন্দ পরিবারের সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলাম। ঈদের কয়েকদিন পর নানুবাড়ি থেকেই সবাইকে নিয়ে আমরা রওনা দিলাম সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে।

 

আমাদের টিমটা ছিল বেশ বড়—মামাতো ভাই ছাব্বির, খালাতো ভাই আখলাকুর, মামা ফরিদ, মামাতো বোন মর্জিনা, শিরিনা, মিথিলা, বোন শাপরা, মর্জিনার বর হামজা দুলাভাই, দুইজন মামনি, ভাগ্নে সোহান আর ভাগ্নি সোহানা—সবাই মিলে গিয়েছিলাম।

 

নৌকায় চেপে আমরা সুন্দরবনের মধ্যে দিয়ে ঘুরতে ঘুরতে প্রকৃতির সৌন্দর্যে হারিয়ে গিয়েছিলাম। চারপাশে শুধু পানি আর গাছ, মাঝে মাঝে দূরে জঙ্গলের শব্দ। কেউ কেউ ছবি তুলছিল, কেউ আবার শুধু বসে বসে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করছিল।

 

এক জায়গায় গিয়ে আমরা সবাই মিলে নেমে পড়লাম। তখন শুরু হলো গাছে ওঠার প্রতিযোগিতা। ছাব্বির, আখলাকুর, আমি, এমনকি মর্জিনা, শিরিনা, মিথিলা, শাপলা—সবাই গাছে উঠেছিলাম। সবাই খুব মজা করছিল, আর কেউ কেউ নিচে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিল। আমাদের হাসি-তামাশায় চারপাশের বাতাস প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছিল।

 

তারপর সবাই মিলে বসে মিষ্টি খেলাম, ঠান্ডা কোক খাওয়া হলো। ভাগ্নে সোহান আর ভাগ্নি সোহানা দৌড়াদৌড়ি করে সবাইকে জ্বালিয়ে দিচ্ছিল, মামনিরা বারবার ডাকছিল, “এই সোহান, নামো নিচে!” কিন্তু কে শোনে কার কথা!

 

বিকেলের দিকে আমরা আবার নৌকায় উঠলাম। নদীর বাতাসে মনটা যেন একদম হালকা হয়ে গেল। মামা ফরিদ তখন আমাদের সুন্দরবনের কিছু পুরনো গল্প শোনালেন—জলদস্যু, বাঘ আর হরিণের গল্প।

 

এই ভ্রমণটা আমাদের জীবনের এক সুন্দর স্মৃতি হয়ে থাকবে। এত আত্মীয় একসঙ্গে মিলে এমন সুন্দর পরিবেশে সময় কাটানো—এটা সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার।

শেয়ার করুন

আরো খবর দেখুন
স্বত্ব © বাংলার বার্তা
ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।